গ্যাস্ট্রিক গাই (হার্ডকভার)
গ্যাস্ট্রিক গাই (হার্ডকভার)
৳ ৫০০   ৳ ৪২৫
১৫% ছাড়
Quantity  

৯৯০ বা তার বেশি টাকার বই অর্ডারে ডেলিভারি চার্জ ফ্রি। কুপন: FREEDELIVERY

প্রথম অর্ডারে অতিরিক্ত ১০০ টাকা ছাড়;  ১০০০+ টাকার বই অর্ডারে। ৫০ টাকা ছাড়; ৫০০+ টাকার বই অর্ডারে। কুপন: FIRSTORDER

Home Delivery
Across The Country
Cash on Delivery
After Receive
Fast Delivery
Any Where
Happy Return
Quality Ensured
Call Center
We Are Here

গ্যাস্ট্রিক কেন ভালো হয় না? কারণ, ব্যাটে বলে ম্যাচ হয় না। অর্থাৎ গ্যাস্ট্রিকের কারণ এবং ওষুধের ক্রিয়া সাংঘর্ষিক। অধিকাংশ মানুষই মনে করে, গ্যাস্ট্রিক হয় পেটে অ্যাসিড বেশি হওয়ার কারণে। আর তাই গ্যাস্ট্রিকের যেকোনো সমস্যা হলেই রোগী অ্যাসিড কমানোর ওষুধ সেবন করে, কারণ বাজারে গ্যাস্ট্রিক সংক্রান্ত যত ওষুধ আছে তার অধিকাংশই পেটের অ্যাসিড কমানোর জন্য। আর সেই সমস্ত ওষুধ সেবন করে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সাময়িক সমাধান হয় বটে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিই হয়। কারণ, গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা শুধু অ্যাসিড বেশি হওয়ার কারণেই হয় না, অ্যাসিড কম, পরিপাক তন্ত্রের ও পরিপাক প্রক্রিয়ার যেকোনো সমস্যা, এনজাইম ভারসাম্যহীনতা, হরমোন ভারসাম্যহীনতা, অস্ত্রের মাইক্রোফ্লোলার ভারসাম্যহীনতা, স্নায়ুবিক সমস্যা এবং নির্দিষ্ট কোনো খাদ্যে এলার্জি ইত্যাদি কারণেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়। এতগুলো কারণ থাকা সত্ত্বেও গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হলেই অধিকাংশ রোগী শুধুমাত্র অ্যাসিড কমানোর ওষুধ সেবন করে। অথচ গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য এবং খাদ্য পরিপাক প্রক্রিয়া সুসম্পন্ন করার জন্য পেটে একটি নির্দিষ্ট ঘনমাত্রার এবং পরিমাণের অ্যাসিড থাকা আবশ্যক। গ্যাস্ট্রিক সমস্যার আসল কারণ না জেনে অ্যাসিড কমানোর ওষুধ সেবন করার জন্যই গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা ভালো হয় না; বরং দিন দিন তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে।

Title : গ্যাস্ট্রিক গাই
Author : প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ
Publisher : কুষ্টিয়া প্রকাশন
ISBN : 9789849547303
Edition : 1st Published, 2021
Number of Pages : 192
Country : Bangladesh
Language : Bengali

প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ ২০১৭ সাল থেকে আমেরিকার Eurofins Lancaster Laboratory তে এখন বৈজ্ঞানিক হিসেবে কর্মরত আছেন
ড. আসাদুল্লাহ কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার তালবাড়িয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি SSC ও HSC তে প্রথম বিভাগে পাস করার পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ণ ও রাসায়নিক প্রযুক্তি বিভাগ থেকে ১৯৯০ ও ১৯৯১ (মাস্টার্স পাশের বছর ১৯৯৩) সালে অনার্স এবং মাস্টার্স উভয় ক্ষেত্রেই প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি ড্রাগ সুপারিন্টেন্ডেন্ট, BCIC-এর রসায়ণবিদ এবং নিজ বিভাগে প্রভাষক হিসেবে চাকরি পান। ১৯৯৬ সালে তিনি জাপান সরকারের স্কলারশিপ নিয়ে কিউন্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD ডিগ্রি অর্জনের উদ্যেশ্যে জাপান গমন করেন। ২০০০ সালে PhD ডিগ্রি অর্জনের পর তিনি টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ে Postdoctoral Research শুরু করেন। ২০০৩ সালে দেশে ফিরে তিনি ২০০৭ সালে প্রফেসর পদে প্রমোশন পান। একই বছরে Senior Research Fellow হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগদান করেন। ২০১০ সালে মালেশিয়ার ইউনিভার্সিটি


If you found any incorrect information please report us


Reviews and Ratings
How to write a good review


[1]
[2]
[3]
[4]
[5]